জানা গেছে পারিবারিক কলহের কারণে আশীষ ঘটনার দিন দুপুর ১২টার দিকে তার শয়ন ঘরে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে দেয়। বিকেল ৩টার দিকে বাড়ীর লোকজন দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য তাকে ডাকতে গিয়ে ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখতে পায়। বেঁচে আছে মনে করে বাড়ির লোকজন তাকে ফাঁস হতে নামালে ততক্ষনে তার মৃত্যু হয়। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থালে গিয়ে লাশের সুরত হাল রিপোর্টে তৈরী করে লাশ থানা হেফাজতে নেন।
এবিষয়ে সাপাহার থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে। সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ন কবির ঘনটার সত্যতা স্বীকার করেছেন।