deshbanglakhobor24
৩০শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সন্ধ্যা ৭:৩৭ মিনিট
  1. অর্থ উন্নয়ন
  2. অর্থনীতি
  3. আইন ও অপরাধ
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. ইসলামিক
  7. কৃষি
  8. খুলনা
  9. খেলাধুলা
  10. গণমাধ্যম
  11. গল্প ও সাহিত্য
  12. চট্টগ্রাম
  13. ঢাকা
  14. তথ্য প্রযুক্তি
  15. দেশীয় শিল্প বাণিজ্য

সাপাহারে আম প্যাকেজিং ব্যবস্থা না থাকায় অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতির শিকার হচ্ছে কৃষক

প্রতিবেদক
DBkhobor24
মার্চ ৩০, ২০২২ ১২:৪৫ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা আমের বানিজ্যিক রাজধানী হিসেবে দেশ ও বিদেশে বেশ খ্যাতিলাভ করেছে। উপজেলায় ফল-সবজি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও প্যাকেজিং হাউস না থাকায় বড় ধরনের অর্থনৈতিক ক্ষতি শিকার হচ্ছেন কৃষক, ব্যবসায়ী ও রফতানিকারকেরা।

উপজেলার জসই ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের কৃষক আমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা খুব কষ্ট করে আম চাষ করি। কিন্তু এখানে আম প্রক্রিয়াজাতকরণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় অর্ধেক আমের দাম পায়না। প্রক্রিয়াজাতকরণের ব্যবস্থা থাকলে যে পরিমাণ আম বিদেশ যায় তার চেয়ে আরো বেশি পরিমাণ বিদেশ পাঠানো সম্ভব। তিনি বলেন, বিভিন্ন স্তরে আম সিন্ডিকেট কারণে আমরা কোটি কোটি টাকা ক্ষতির শিকার হই।

একাধীক ব্যবসায়ী ও আমচাষীগণ বলেন,আম বিদেশ পাঠানোর জন্য ফল-সবজি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও আম প্যাকেজিং হাউস না করলে এলাকার মানুষ বিপুল পরিমাণ টাকা ঠকে যাচ্ছেন। ঠকেই যাবেন। এছাড়াও অনেক প্রকার হয়রানির শিকার হয় ও হতেই থাকবেন।

রফতানিকারক আকবর হোসেন বলেন, ইউরোপের দেশগুলোতে আম বা সবজি পাঠাতে গেলে মান নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তা না হলে রফতানিকারকের পণ্য অনুমোদন দেয়া হয় না। মান নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষায় ফেল করা পণ্য পোড়াতে ১৫০০ ইউএস ডলার ক্ষতিগুনতে হয়। একই সাথে পণ্য ও কার্গোভাড়া চোকাতে হয়। দেশের মান ক্ষুন্ন হয়। কৃষি দপ্তরের মান ক্ষুন্ন হয়। যা প্রভাব প্রায় ৫ বছর পোহাতে হয়।

এতে কৃষক, ব্যবসায়ী ও রফতানিকারককে বিপুল পরিমাণ টাকা ক্ষতিতে পড়তে হয়। সাপাহার উপজেলার আম ইউরোপের দেশগুলোতে চরমখ্যাতি লাভ করেছে এই বাজার ধরে রাখতে হলে এখানে প্রক্রিয়াজাতকরণ ও আম প্যাকেজিং হাউস স্থাপন খুব প্রয়োজন। এটি হলে বিভিন্ন প্রকার ফল ও সবজি বিদেশে পাঠানো সহজ হবে। নতুন রফতারিকারকেরা নোংরা সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে সব হারিয়ে পথে বসা থেকে রক্ষা পাবেন।

সাপাহার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোসাঃ শাপলা খাতুন বলেন, সাপাহারে একটি বড় আমবাজার আছে। এখানে কয়েক উপজেলার আম ক্রয়-বিক্রয় হয়। এই এলাকার আম দেশ ও বিদেশে বেশ সুখ্যাতিলাভ করেছে। বিশেষ করে ইউরোপের বাজারে স্থান করে নিয়েছে। এটি ধরেন রাখতে একটি ফল-সবজি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও প্যাকেজিং হাউস স্থাপন দরকার। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, ৯ হাজার ২ শত ৫০ হেক্টর জমিতে ১৪ টন ধরে প্রায় ১২ লাখ ৯ হাজার ৫ শত টন তথা ৩২ লাখ ৩৭ হাজার ৫ শত মণ আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া আলু, পেয়ারা,বরই/কুলসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে সমগ্র উপজেলা জুড়ে।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ডিভিএম ডিগ্রির দাবিতে ঝিনাইদহে ভেটেরিনারি কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

নাটোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ মৃত্যু ২

জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে অনেকের হয়রানি-ভোগান্তি হচ্ছে: সিইসি

রংপুর সহকারী ভূমি কমিশনার কর্তৃক নারী সাংবাদিক লাঞ্ছিত

নবাবগঞ্জে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২২ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বান্ধবীর বাড়ি গিয়ে অপহরণের শিকার কিশোরী, ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে উদ্ধার

দুর্ভোগের নাম বালুবাহী ট্রাক্টর

এ আর রহমানের কনসার্টের নাম ‘ক্রিকেট সেলিব্রেটস মুজিব হান্ড্রেড’

বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খানের মৃত্যুতে বিএমএসএফ’র গভীর শোক

রৌমারীতে বন্ধ ২৭ বিদ্যালয়: পানিবন্দী হাজারো মানুষ