deshbanglakhobor24
৮ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় রাত ৮:৩৬ মিনিট
  1. অর্থ উন্নয়ন
  2. অর্থনীতি
  3. আইন ও অপরাধ
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. ইসলামিক
  7. কৃষি
  8. খুলনা
  9. খেলাধুলা
  10. গণমাধ্যম
  11. গল্প ও সাহিত্য
  12. চট্টগ্রাম
  13. ঢাকা
  14. তথ্য প্রযুক্তি
  15. দেশীয় শিল্প বাণিজ্য

শুক্রবারও খোলা থাকবে করোনার টিকাকেন্দ্র

প্রতিবেদক
DBkhobor24
ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২২ ৮:১৪ অপরাহ্ণ

বিশেষ সংবাদদাতাঃ

আগামীকাল শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সরকারি ছুটির দিনেও রাজধানীসহ সারাদেশে করোনার টিকাকেন্দ্র খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

আজ বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর (এমএনসি অ্যান্ড এএইচ) এবং কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) অনুষ্ঠিতব্য গণটিকা কার্যক্রমকে ঘিরে দেশব্যাপী বিপুল উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে এবং ভ্যাকসিনেশন সেন্টারগুলোতে মানুষের উপচেপড়া ভিড় পরিলক্ষিত হচ্ছে। জনমনে সৃষ্ট এই ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও টিকার টার্গেট পূরণের লক্ষ্যে আগামীকাল শুক্রবার সারাদেশের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন সেন্টার খোলা রেখে ও প্রয়োজনে অতিরিক্ত কেন্দ্র/বুথ স্থাপনের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হলো।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানান, কয়েকদিন ধরে টিকা কেন্দ্রগুলোতে প্রথম ডোজের টিকা গ্রহনেচ্ছুদের ভিড় ক্রমশ বাড়ছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ মিলিয়ে মোট টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা ২৭ লাখ ৯১ হাজার ৬১৪। তাদের মধ্যে প্র্রথম ডোজের টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৪৯ হাজার ৯১৩। অর্থাৎ মোট টিকার অর্ধেকের বেশি সংখ্যক মানুষ প্রথম ডোজের টিকা গ্রহণ করেন।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাদান কর্মসূচির আওতায় ২৬ ফেব্রুয়ারি সারাদেশের ১ কোটি জনসংখ্যাকে প্রথম ডোজের টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক দুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকাদানের লক্ষ্যে ২৬ ফেব্রুয়ারি এক কোটি জনসংখ্যাকে টিকাদান কর্মসূচি চলবে। পরে দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজের কার্যক্রম জোরদার করা হবে।

তিনি জানান, এ কর্মসূচি সফল করতে গ্রামাঞ্চলে ১৬ সহস্রাধিক ও শহরাঞ্চলে (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা) সাড়ে ৮ হাজারেরও বেশি অস্থায়ী টিকাকেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। প্রায় ৭০ হাজার ভ্যাকসিনেটর ও স্বেচ্ছাসেবক কাজ করবেন। এরই মধ্যে সরকার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ১৮ বছর বা তদোর্ধ্ব জনগোষ্ঠীর ৬১ শতাংশকে ১ম ডোজ, ৪৬ শতাংশকে ২য় ডোজ সম্পন্ন করে। ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে।

করোনা-ভ্যাকসিন   বাংলাদেশ   হাসপাতাল  স্বাস্থ্য-অধিদফতর

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত