মোহাম্মদ জুবাইর।
কোরআনে হাফেজ কিশোরের মর্মান্তিক আকস্মিক রহস্যজনক দুর্ঘটনা কবলিত মৃত্যুতে মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ আরমান, শোকাহত পরিবার এলাকাবাসী মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সহ সর্বস্বজন।
পাঁচলাইশ মডেল থানাধীন ডানকান হিল মুরাদপুর পিলখানাআলী বিন আবী তালিব (রাঃ) মাদ্রাসার ছাত্র মৃত্যুতে শোকাহত অবাক ও বিস্মিত সবাই।
গত ০৭ / ০৩ / ২০২২২ ইং তারিখ বিকাল ০৫.০০ ঘটিকা থেকে ০৮ / ০৩ / ২০১২ ইং তারিখ সকাল ০৯.০০ ঘটিকার মধ্যবর্তী যেকোন সময়ে । মাদ্রাসার পশ্চিম পার্শ্বের বাউন্ডারী ওয়াল এবং মাদ্রাসার ভবনের দেওয়ালের মাঝে নিচে। হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ আরমান ( ১৪ ) , পিতা – মোঃ আব্বাস , মাতা – আমেনা খাতুন , সাং – মির্জাপুল , খলিলুর রহমান সর্দার বাড়ী , থানা – পাঁচলাইশ , জেলা – চট্টগ্রাম বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার সময় উক্ত মাদ্রাসার ছাদে উঠে যাহা সিসি টিভি ফুটেজ পর্যালোচনায় দেখা যায় ।
প্রাথমিকভাবে ছাদ থেকে পড়ে উক্ত ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে মর্মে তথ্য পাওয়া যায় ।
উক্ত ছাত্রের মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য লাশ চমেক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে । তথাপিও উক্ত ছাত্রের মৃত্যুর বিষয়ে নিভিরভাবে তদন্ত অব্যাহত আছে । ০১ জন ছাত্রের মৃত্যু । তাৎক্ষনিক উপ – পুলিশ কমিশনার ( উত্তর ) মোঃ মোখলেছুর রহমান , অতিরিক্ত উপ – পুলিশ কমিশনার ( উত্তর ) , সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার ( পাঁচলাইশ জোন ) , পাঁচলাইশ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জাহিদুল কবির পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত ) , অফিসার ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভিকটিমের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করেন ।
এ বিষয়ে জানতে মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ হাফেজ ক্বারী আব্দুল মান্নানকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন- আমার বিগত জীবনের ইতিহাসে এমন আকস্মিক মৃত্যু সত্যিই অবিশ্বাস্য যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
উক্ত ঘটনায় মাদ্রাসা ও আশপাশ এলাকায় সিসি টিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে । ঘটনাস্থলে সিআইডি’র ক্রাইম সিন ভ্যান এবং পিবিআই টিমের কার্যক্রম চলমান রয়েছে । সাব – ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) মোঃ এনামুল হক ভিকটিমের সুরতহল প্রস্তুত করতঃ লাশ চমেক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন এবং সিডিআইডি পিবিআই টিমের সদস্যদের তদন্তে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে সহায়তা করছেন ।